মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মনোহরগঞ্জে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা সংস্কার করলেন যুবকরা

খবরটি শেয়ার করুন

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন সড়ক স্বেচ্ছাশ্রমে সংস্কার করা হয়। বন্যার পানিতে মনোহরগঞ্জ থেকে লাকসাম সড়কের বিভিন্ন স্থানে কার্পেটিং ও পাথর উঠে সৃষ্টি হয় খানাখন্দের। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে সড়কে চলাচলকারী মানুষজন। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো মেরামতে এগিয়ে এসেছেন এলাকার সাধারণ শিক্ষার্থী ও যুবকরা। উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো সংস্কার করায় যান চলাচলে স্বস্তি ফেরে যাত্রী ও যানবাহন চালকদের।
এলাকার শিক্ষার্থী ও যুবকরা উপজেলা সদরে বাইপাস সড়ক, আশিরপাড় সড়ক, লক্ষ্মণপুর রাস্তাসহ উপজেলার বিভিন্নস্থানে বন্যার পানিতে তৈরি হওয়া গর্ত ভরাটের কাজ করছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শাহ আলম বলেন, এলাকার ছাত্র ও যুবকদের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলো মেরামত বিশ্ব ব্যাংকের একটি প্রকল্প থেকে ঠিকাদার নির্বাচিত হয়েছে। এ মাসের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলো মেরামতের কাজ শুরু করা হবে। শিগগিরই জনগণের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজালা রানী চাকমা বলেন, বন্যায় উপজেলার অনেক রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কম বা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। বরাদ্দ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সংস্কারের কাজ শুরু করব।

ট্যাগঃ

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মনোহরগঞ্জে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা সংস্কার করলেন যুবকরা

আপডেট এর সময় ১০:৩৩:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
খবরটি শেয়ার করুন

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন সড়ক স্বেচ্ছাশ্রমে সংস্কার করা হয়। বন্যার পানিতে মনোহরগঞ্জ থেকে লাকসাম সড়কের বিভিন্ন স্থানে কার্পেটিং ও পাথর উঠে সৃষ্টি হয় খানাখন্দের। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে সড়কে চলাচলকারী মানুষজন। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো মেরামতে এগিয়ে এসেছেন এলাকার সাধারণ শিক্ষার্থী ও যুবকরা। উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো সংস্কার করায় যান চলাচলে স্বস্তি ফেরে যাত্রী ও যানবাহন চালকদের।
এলাকার শিক্ষার্থী ও যুবকরা উপজেলা সদরে বাইপাস সড়ক, আশিরপাড় সড়ক, লক্ষ্মণপুর রাস্তাসহ উপজেলার বিভিন্নস্থানে বন্যার পানিতে তৈরি হওয়া গর্ত ভরাটের কাজ করছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শাহ আলম বলেন, এলাকার ছাত্র ও যুবকদের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলো মেরামত বিশ্ব ব্যাংকের একটি প্রকল্প থেকে ঠিকাদার নির্বাচিত হয়েছে। এ মাসের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলো মেরামতের কাজ শুরু করা হবে। শিগগিরই জনগণের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজালা রানী চাকমা বলেন, বন্যায় উপজেলার অনেক রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কম বা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। বরাদ্দ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সংস্কারের কাজ শুরু করব।